সেই যে, হাঁটতে গেলে সাহায্য লাগতে পারে ভেবে পা নামানো। ছোটো হইচই। রঙ, বেলুন। কিন্তু ক'দিন বাদে ফাঁকা। হরিবোল তুলে চলে গেল কেউ। ধোঁয়াও দেখলাম না। তবু চোখ জ্বলল। সান্ত্বনা খুঁজবো কিন্তু কেউ গুঁজে রাখে নি কোথাও। চেয়ে দেখছি অবিরাম এ উদাসী বিন্দাসনেস। জীবন কেই কে জল দেয়, মৃত্যু ত রবাহূত। ঝনঝন আসছে সাইকেল নিয়ে চানাচুর। এক পরিচিতা চাইলেন। পয়সা নেই। তাও জোর করে দিচ্ছে। কোনো দ্রষ্টা এতে নির্লোভ দান দেখছে না। স্বাভাবিক, দেয়ানেয়া ছাড়া যা কিছু হয় তা সক্কল আইসবার্গ। নীচে শুধুই সন্দেহ। আজীবন যে বোঝা সামলানোর আর্টকে এক কথায় সামাজিক বলে। এই পঙ্গপালদের ভয়ে ক্ষেতেই গেলাম না। সন্ধ্যে এসে ছিনিয়ে নিল দিন। রাতের নগ্ন শরীরে মুখ গুঁজে হিরোইজম নেই। কখনো ফিরবে না জেনে যাকে ট্রেনে তুলে দিয়ে এলাম, স্টেশনের বাইরে তার জন্যে কোনো বিরহ নেই।
নেই। এত ছোটো শব্দ টা নিজের পরে বসাতে গেলে বুকে স্রোত আসে। আমি গাছ খুঁজি। সেই গাছ যাকে পোঁতাই হয় নি কখনো। এত বিপুল অসহায়তা গায়ে জড়িয়েই শুতে হয়।এক একটা চলে যাওয়া- এক একটা ট্রেন আসছে যাচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম কাঁপছে। চানাচুরওয়ালার ডিবি সবই। মিশতেই চলেছে- কার হাতে কা পতা।
নেই। এত ছোটো শব্দ টা নিজের পরে বসাতে গেলে বুকে স্রোত আসে। আমি গাছ খুঁজি। সেই গাছ যাকে পোঁতাই হয় নি কখনো। এত বিপুল অসহায়তা গায়ে জড়িয়েই শুতে হয়।এক একটা চলে যাওয়া- এক একটা ট্রেন আসছে যাচ্ছে। প্ল্যাটফর্ম কাঁপছে। চানাচুরওয়ালার ডিবি সবই। মিশতেই চলেছে- কার হাতে কা পতা।